জননেন্দ্রীয়ের প্রবেশ পথ সম্পর্কে ধারণা আছে আপনার? ভাবছেন এ ধারণা কি না থাকলেই নয়। শরীর বিজ্ঞানের যারা ছাত্র তাদের ধারণা থাকলেই চলে, সকলের দরকারই কি? এটা ঠিক যে পর্ণোগ্রাফিতে বিকৃতভাবে জননেন্দ্রীয় উপস্থাপন করা হয় বলে এ সম্পর্কে অনেকের ধারণা এটি কেবল গোপন বিষয়। একটু চিন্তা করে দেখুন, আমার আপনার সকলের ভূমিষ্ট হবার পথ এটি। তাই বাজে বা অস্পষ্ট ধারণার চেয়ে সঠিক ধারণা থাকাই বরং শোভন নয়কি?
জননেন্দ্রীয়ের প্রবেশ পথ বা যোনিপথের স্বাভাবিক আকার জেনে আপনি বিস্ময় বোধ করবেন। আপনি হয়ত পুরুষদের ব্যক্তিগত অঙ্গ সম্পর্কে নানা ধারণা পেয়ে আছেন কিন্ত্র নারীদের এই বিশেষ অঙ্গ সম্পর্কে আপনার কি যথেষ্ট ধারণা আছে? আপনি যদি পুরুষ হন তাহলে কি ছোট কি বড় নিয়ে ভাববেন না। সৃষ্টিকর্তা আমাদের এমনভাবে তৈরি করেছেন যে বিষয়টি আসলে খাপে খাপ আম্বিয়ার বাপ!
মজার ব্যাপার হচেছ গড়ে যোনি ততটাই কম গভীর যতটা পুরুষদের ব্যক্তিগত অঙ্গ দীর্ঘ। তাহলে উপায়? এজন্যেই অধিকাংশ নারী মনে করেন পুরুষদের অঙ্গ অনেক বড় হতেই হবে বিষয়টা আসলে তা নয়।
যৌনতা নিয়ে গবেষণা করেন এমন দু’জন উইলিয়াম মাস্টারস ও ভার্জিনিয়া জনসন যারা যোনির গভীরতা সর্বপ্রথম পর্যবেক্ষণ করেন ১৯৬৬ সালে। এরা দুজনেই অন্তত শ’খানেক নারীর ব্যক্তিগত অঙ্গ পরীক্ষা করেন যারা কখনোই সন্তান জন্ম দেননি।
তারা এসব নারীর যোনিপথ পরীক্ষার পর দেখতে পান এর পরিধি বা বিস্তৃতি সাত থেকে আট সেন্টিমিটার বা তিন ইঞ্চি যখন তারা স্বাভাবিক অবস্থায় অর্থাৎ যৌনানুভূতিতে থাকেন না।
কিন্তু যখন তারা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন তখন তাদের যোনিপথ আরো বিস্তৃতি লাভ করে। যেন পুরুষের ব্যক্তিগত অঙ্গের সঙ্গে তা পাল্লা দিয়ে প্রসারিত হয়ে যায় সাড়ে চার ইঞ্চি বা ১১ থেকে ১২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। তার মানে কোনা পুরুষের ব্যক্তিগত অঙ্গ চার ইঞ্চি হলেই তা দিয়ে চমৎকার যৌনসম্পর্ক গড়ে তোলা যেতে পারে।
যৌনতা নিয়ে গবেষণা করেন এমন দু’জন উইলিয়াম মাস্টারস ও ভার্জিনিয়া জনসন যারা যোনির গভীরতা সর্বপ্রথম পর্যবেক্ষণ করেন ১৯৬৬ সালে। এরা দুজনেই অন্তত শ’খানেক নারীর ব্যক্তিগত অঙ্গ পরীক্ষা করেন যারা কখনোই সন্তান জন্ম দেননি।
তারা এসব নারীর যোনিপথ পরীক্ষার পর দেখতে পান এর পরিধি বা বিস্তৃতি সাত থেকে আট সেন্টিমিটার বা তিন ইঞ্চি যখন তারা স্বাভাবিক অবস্থায় অর্থাৎ যৌনানুভূতিতে থাকেন না।
কিন্তু যখন তারা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন তখন তাদের যোনিপথ আরো বিস্তৃতি লাভ করে। যেন পুরুষের ব্যক্তিগত অঙ্গের সঙ্গে তা পাল্লা দিয়ে প্রসারিত হয়ে যায় সাড়ে চার ইঞ্চি বা ১১ থেকে ১২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। তার মানে কোনা পুরুষের ব্যক্তিগত অঙ্গ চার ইঞ্চি হলেই তা দিয়ে চমৎকার যৌনসম্পর্ক গড়ে তোলা যেতে পারে।
আর যোনিপথে উত্তেজনার কেন্দ্রবিন্দু বা জি স্পটও ইঞ্চি দুয়েকের মধ্যেই থাকে। বরং তা খুব কাছেই যোনিপথের দেয়ালেই বলা চলে। অর্থাৎ দু থেকে চার ইঞ্চির মধ্যেই আপনি তাকে তৃপ্ত করতে পারেন।
সমসাময়িক এক জরিপে দেখা যাচ্ছে এমন নারী যিনি সন্তান জন্ম দিয়েছেন এবং খুব ছোট আকারের যোনি যার গভীরতা ৬ দশমিক ৯ সেন্টিমিটার বা ২ দশমিক ৭ ইঞ্চি। এবং সবচেয়ে বড় আকারের যোনির গভীরতা ১৪ দশমিক ৮ সেন্টিমিটার বা ৫ দশমিক ৮ ইঞ্চি। এটা তার জন্যে সুখবর বটে যারা ছোট অঙ্গ নিয়ে অযথাই দুশ্চিন্তায় ভোগেন।
গবেষকরা আরো বলছেন, পুরুষদের ব্যক্তিগত অঙ্গ তীব্র উত্তেজনার সময় বা স্খলনের আগে তা ১৩ দশমিক ২ সেন্টিমিটার বা ৫ দশমিক ২ ইঞ্চি দীর্ঘ হয়ে থাকে। এবং এর পরিধি তখন ১১ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার থেকে ৪ দশমিক ৬ ইঞ্চি হয়।
শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় বা উত্তেজিত নয় এম অবস্থায় পুরুষের ব্যক্তিগত অঙ্গ ৯ দশমিক ১ সেন্টিমিটার ও এর পরিধি ৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি হয়ে থাকে। অতএব ব্যক্তিগত অঙ্গের আকারের সঙ্গে তৃপ্তিপূর্ণ যৌনতার সম্পর্কের চেয়ে বরং আসন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অধিকাংশ নারী চরম তৃপ্তি পেয়ে থাকেন তার যোনির ইঞ্চি দুয়েক অভ্যন্তরে ভগাঙ্কুরের আশেপাশেই বরং এতে উদ্দীপনা সৃষ্টি করলে।
শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় বা উত্তেজিত নয় এম অবস্থায় পুরুষের ব্যক্তিগত অঙ্গ ৯ দশমিক ১ সেন্টিমিটার ও এর পরিধি ৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি হয়ে থাকে। অতএব ব্যক্তিগত অঙ্গের আকারের সঙ্গে তৃপ্তিপূর্ণ যৌনতার সম্পর্কের চেয়ে বরং আসন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অধিকাংশ নারী চরম তৃপ্তি পেয়ে থাকেন তার যোনির ইঞ্চি দুয়েক অভ্যন্তরে ভগাঙ্কুরের আশেপাশেই বরং এতে উদ্দীপনা সৃষ্টি করলে।
Gd
ReplyDeleteGood
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteOnek nari lomba lingo posondo kore....moja Newark jonno hat diye....
ReplyDelete