Friday, May 25, 2018

দৈনিক ব্যবহারে ভালোভাবে ব্রেস্ট টাইট এবং নিখুঁত তৈরি করুন skin tightening

অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী অতি পরিচিত একটি উদ্ভিদের নাম।  এই পাতাটি রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে আদিকাল থেকে। বহুগুণে গুণান্বিত এই উদ্ভিদের ভেষজ গুণের শেষ নেই। এতে আছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফলিকঅ্যাসিড, অ্যামিনো অ্যাসিড ও ভিটামিনএ, বি৬ ও বি২ ইত্যাদি। বহু রোগের সমাধান করে থাকে ছোট এই একটি পাতা। অ্যালোভেরার পাতার ভিতরে থাকা জেলটি ব্রণ দূর করা থেকে শুরু করে আগুণে পুড়ে যাওয়া ত্বক সারাতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি অনেক ঔষুধ তৈরি করতেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে অ্যালোভেরা জেল। রুপচর্চায় অ্যালোভেরার জেলের ব্যবহার সম্পর্কে আমরা সবাই জানি, আজ এর ঔষধি গুণাবলী সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

দৈনিক ব্যবহারে ভালোভাবে ব্রেস্ট টাইট এবং নিখুঁত তৈরি করুন skin tightening

Sunday, April 29, 2018

মেয়েদের দ্রুত তৃপ্তি দিতে সেরা দুটি সেক্স পজিশন!!!

যৌনসঙ্গমে সাধারণত বিভিন্ন ধরণের সেক্স পজিশন ব্যবহার করা হয়। তবে মাত্র দুটি সেক্স পজিশনের মাধ্যমে মেয়েদের অর্গ্যাজম দেয়া সম্ভব।পজিশনগুলো হলোঃ
১.ডগি স্টাইলঃ এই আসনটি মেয়েদের জন্যে খুবই উপযুক্ত কারন এতে মেয়েটি তার ইচ্ছামত সেক্সের সময় মুভমেন্ট করতে পারে, পেনিস কে তার যোনীর ভিতর ইচ্ছামত নাড়াচাড়া করিয়ে নিতে পারে। যৌনক্রিয়ার বেগও নিজের ইচ্ছামত নিয়ন্ত্রন করতে পারে। এর সাথে সাথে পুরুষের সুবিধা হচ্ছে সে ইচ্ছামত খুব সহজে নারীর “জি স্পট” এ স্পর্শ করতে পারে এবং হাত দিয়ে নারীর ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস বা ভগ্নাংকুরে ঘর্ষণ করে নারীকে ইচ্ছামত মজা দিতে পারে। নারী নিজেও নিজের ভগ্নাংকুরে ইচ্ছামত হাত দিয়ে ঘর্ষণ করতে পারে। এতে নারীর খুব দ্রুত অর্গ্যাজম হতে পারে।
ডগি স্টাইল প্রয়োগের কৌশল
১. মেয়ে দুই হাত এবং দুই হাঁটুর উপর ভর করে উপুড় হবে। চতুষ্পদী প্রাণীর মত।
২. পুরুষ পিছনে দুই বা এক হাঁটুর উপর ভর করে দাঁড়াবে।
৩. পুরুষ এক বা দুই হাতে নারীর কোমর জড়িয়ে ধরবে।
৫. এবার পুরুষাঙ্গ যোনীর মধ্যে প্রবেশ করান।
৪. এরপর দুজনই দুজনের সাথে মিল রেখে সামনে পিছনে কোমর দোলাতে শুরু করবেন।
৫. মাঝে মাঝে স্পিড বাড়ান আবার মাঝে মাঝে কমিয়ে দিন। এতে সেনসেশন বেশি হবে।
৬. পুরুষ বা নারী এক হাতে ভগ্নাংকুর বা ক্লাইটরিসে ঘর্ষণ করুন। এতে সেনসেশন দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
২. গার্ল অন টপঃ এই পদ্ধতি রিভার্স কাউগার্ল পদ্ধতির মতই। কিন্তু এই পদ্ধতিতে নারীর মুখ আর পুরুষের মুখ একই দিকে থাকবে। এই পদ্ধতির সবচে বড় সুবিধা হল ভগ্নাঙ্কুর বা ক্লাইটরিস এ খুব সহজে পেনিস স্পর্শ করতে এবং ঘষা খেতে পারে। এজন্যে মেয়ের অর্গ্যাজম খুব তাড়াতাড়ি আসে।

গার্ল অন টপ প্রয়োগের কৌশল
১. প্রথমে পা ছড়িয়ে বসুন বা শুয়ে পড়ুন।
২. এরপর আপনার মেয়ে সঙ্গীকে আপনার উপরে বসান। সে হাঁটু গেড়ে পা ভাজ করে বসবে।
৩. মেয়ের মুখ আপনার মুখের দিকে থাকবে।
৪. পুরুষাঙ্গ যোনীতে প্রবেশ করান।
৫. এবার মেয়ে ঘোড়া চড়ার ভঙ্গিতে উঠানামা করবে।
৬. আপনিও নিচে থেকে উপরের দিকে পুশ (Push) দিন।
৭. মেয়ের প্রথমদিকে উঠানামা করতে অসুবিধা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি তার হিপ/পশ্চাৎদেশ ধরে তাকে উঠানামা করতে সাহায্য করুন। কিছুক্ষন পরেই দেখবেন ছন্দ চলে এসেছে।
উপরোক্ত দুটি পজিশনের মাধ্যমে সহজেই একটি মেয়েকে অর্গ্যাজম দেয়া সম্ভব।

ঘরে বসে লিঙ্গ বরো করুন মাত্র সহজ ৩টি কাজ করে

পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে । corpora cavernosa নামের পাইপ সদৃশ গহবর টিতে কি পরিমাণ রক্ত এসে চাপ সৃষ্টি করে সেটাই পুরুষাঙ্গের বিশালত্ব এবং ক্ষুদ্রত্ব নিয়ন্ত্রক । পুরুষাঙ্গ একটি মাংসপেশি । অন্য সব মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়াতে হবে । আর ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে ।



পুরুষাঙ্গ বড় করার ৩টি প্রাকৃতিক উপায়:-

কিছু কিছু পেনাইল সার্জারির প্রচলন বিদেশে আছে ।তবে তা স্থায়ী কোনকিছু নয় । পেনিস পাম্প এর প্রচলন ও আছে । কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কিছু আর নেই ।ব্যায়ামের প্রসঙ্গে আসি…৩ ধরনের ব্যায়াম আছে। এগুলো হলো:

১. শেকিং
২.জেল্কিং
৩.স্ট্রেচিং

১. শেকিং:-

১.প্রথমে আপনার পেনিস টাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)
২.এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন
৩.আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর গতি বাড়ান
৪.এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান
৫.মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে
৬.ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
৭.তারপর আবার করুন
৮.এভাবে দিনে দুইবার করুন
৯. এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে ।ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না
১০. এটা করার সময় যদি হস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা ।
১১. যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায়
তাহলে থামুন । উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন
১২. এটা করলে আপনার পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বাড়বে ।
১৩. একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন । বাদ দেবেন না ।

২.জেল্কিং:-

১.প্রথমে পেনিস কে পানিতে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন ।
২.এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তেল জাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন ।
৩. এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়)
৪. এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীর সাহায্যে ”ok” সাইন এর মত করুন
৫.এবার এই ””ok” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন( একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)
৬. এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন
৭. জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে । উল্টা দিকে করবেন না ।
৮.এভাবে ৩০-৪০ বার করুন । দিনে দুইবার ।
৯. এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে ।
১০.মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে
১১.ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
১২. এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে । ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না
১৩. এটা করার সময় যদি হস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা ।
১৪.. যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন ।উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন
১৫. এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে । এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে । রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।

কী খেলে ২-৩ মিনিটে বীর্যপাতের হাত থেকে মুক্তি পেয়ে-সারারাত সহবাস করতে পারবেন বিস্তারিত

শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি পূরণে আমরা প্রতিদিনই অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু সবাই জানি কি কোন ধরনের খাবার আমাদের উত্তেজনা বাড়াতে সক্ষম? সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে।

আর তা আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন সহবাস ইচ্ছা এবং পারফরমেন্সের জন্য জরুরি। আপনি সহবাস মিলনের মুডে আছেন কিনা তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার খাদ্য। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দৈনন্দিন খাদ্য সম্পর্কে যা আপনার শরীরে উত্তেজনা পাওয়ার বাড়ায় বহুগুণ।

দুধ :বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার সহবাসজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে উত্তেজনা হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। 

তবে সগুলিকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।
ঝিনুক :আপনার সহবাসজীবন আনন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং লিবিডো বা সহবাস-ইচ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক সহবাসজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।


পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক মাপ কত হওয়া উচিত?

সঠিক মাপ ও স্বাস্থবান পুরুষাঙ্গ পুরুষের পুরুষত্বের পরিচয় বহন করে। আর বর্তমান যুগে বহু পুরুষেরই পুরুষাঙ্গের আকার নিয়ে সংশয় রয়েছে। আর তাই আজ আপনি জানবেন পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক মাপ কত হওয়া উচিত?  

সম্প্রতি এক গবেষণায় পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক আকার কতো, তা জানার জন্যঅনুসন্ধান করা হয়।এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ১৫ হাজার পুরুষকে। আর এ গবেষণার পর সহজেই নিজের পুরুষাঙ্গের আকারটি সঠিক কি না, তা মিলিয়ে নেওয়া যাবে।  গবেষণাটি করেছে লন্ডনের কিংস কলেজ ও যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথকেয়ার সার্ভিসেস (এনএইচএস) ট্রাস্ট। 

এ গবেষণায় বহু পুরুষের পুরুষাঙ্গের আকার নিয়ে সংশয় দূর হবে বলে মনে করছেন তারা।  গবেষণায় জানা যায়, পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় গড়ে ৩.৬ ইঞ্চি আকারের থাকে। তবে তা টানলে তা গড়ে ৫.২ ইঞ্চিতে দাঁড়ায়। এ ছাড়াও এর পরিধি হয় ৩.৭ ইঞ্চি।

 গবেষকরা জানিয়েছেন, উত্থিত হলে তার আকার পরিবর্তিত হয়ে দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় ৫.১ ইঞ্চি। সে সময় এর পরিধি দাঁড়ায় ৪.৫ ইঞ্চি। এ গবেষণার জন্য বহু জাতি ও ভিন্ন বয়সের পুরুষের পুরুষাঙ্গের মাপ নেওয়া হয়। তারপর তাদের মাপের গড় হিসাবে এটি পাওয়া যায়। 

 গবেষকরা জানিয়েছেন, অনেকেরই মনে পুরুষাঙ্গের সঠিক আকার নিয়ে সংশয় থাকে। এরপর থেকে তারা এজন্য চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করার আগে নিজেরাই বিষয়টি মেপে নিতে পারবেন, যে তা স্বাভাবিক কি না।

মিলনের সময়ে কেমন লাগে মেয়েদের? শুনেন এক মেয়ের অনুভূতির কথা!

যৌন মিলনে মহিলাদের অনুভূতি ব্যথা দায়ক, অর্থাৎ যৌন মিলনের কালে একজন নারী ব্যথা অনুভব করতেই পারেন। তবে সেটা কখনোই সব ক্ষেত্রে নয়। কিছু বিশেষ বিশেষ ঘটনা ও পরিস্থিতিতে নারিরে যৌন মিলনে ব্যথা পেতে পারেন বা যৌন মিলন তাঁদের কাছে কষ্ট দায়ক হতে পারে। তেমনই কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো।

১) প্রথম যৌন মিলনের সময় সকল নারীই কমবেশি ব্যথা পাবেন। এই ব্যথাটা সাময়িক, তবে এটা পেতেই হয়। এটা মূলত হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। তবে যৌন মিলন ছাড়া অন্য কোন কারণে হাইমেন ছিঁড়ে গেলেও একই ব্যথা পাবেন নারী।

২) যৌন মিলনের কালে অনেক নারীর যোনিতেই পর্যাপ্ত তরল জমা হয় না , যা যোনিতে পুরুষাঙ্গের প্রবেশ সহজ করে। যোনিতে পিচ্ছিল ভাব পর্যাপ্ত না হলে যৌন মিলনের সময় ব্যথা অনুভব করবেন নারী।

৩) মেনোপজ, অর্থাৎ পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাবার পর নানান কারণে যৌন মিলনে ব্যথা অনুভব করতে পারেন নারী।

৪) যদি সঙ্গীর পুরুষাঙ্গটি যোনির ধারণ ক্ষমতার তুলনায় বেশি বড় ও মোটা হয়, তবে যৌন মিলনে ব্যথা পেতে পারেন নারী।

৫) এছাড়াও পিরিয়ড কালে যৌন মিলনে ব্যথা পান অনেক নারী। নানান রকম অসুখের কারণেও ব্যথার অনুভব হতে পারে।

তবে মোদ্দা কথা এই যে, যৌনমিলন একটি আনন্দময় অভিজ্ঞতা। কোন সমস্যা না থাকলে যৌন মিলনে ব্যথা পাবার ঘটনা ঘটে না। প্রথম মিলনের সময়েই একটু ব্যথার অনুভূতি হবে। এটা বাদ দিলে সুস্থ ও সাধারণ যৌন মিলনে ব্যথা বা ভয়ের কিছুই নেই।

জেনে নিন, কতদিন পরপর হস্তমৈথুন করলে কোনো সমস্যা হবে না

হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই নয়, অভ্যাসটি এক সময় অনেকের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তুলে। 

হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়- মানসিক সমস্যা ও শারীরিক সমস্যা:

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে:
অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না।।
বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে Male infertility দেখা দেয়। অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।

বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরও অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীরদুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
চোখের ক্ষতি হয়।
স্মরণ শক্তি কমে যায়।
মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।
শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।
শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন।
হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন

দৈনিক ব্যবহারে ভালোভাবে ব্রেস্ট টাইট এবং নিখুঁত তৈরি করুন skin tightening

অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী অতি পরিচিত একটি উদ্ভিদের নাম।  এই পাতাটি রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে আদিকাল থেকে। বহুগুণে গুণান্বিত এই উদ্ভিদের ভেষজ...