Sunday, April 29, 2018

মেয়েদের দ্রুত তৃপ্তি দিতে সেরা দুটি সেক্স পজিশন!!!

যৌনসঙ্গমে সাধারণত বিভিন্ন ধরণের সেক্স পজিশন ব্যবহার করা হয়। তবে মাত্র দুটি সেক্স পজিশনের মাধ্যমে মেয়েদের অর্গ্যাজম দেয়া সম্ভব।পজিশনগুলো হলোঃ
১.ডগি স্টাইলঃ এই আসনটি মেয়েদের জন্যে খুবই উপযুক্ত কারন এতে মেয়েটি তার ইচ্ছামত সেক্সের সময় মুভমেন্ট করতে পারে, পেনিস কে তার যোনীর ভিতর ইচ্ছামত নাড়াচাড়া করিয়ে নিতে পারে। যৌনক্রিয়ার বেগও নিজের ইচ্ছামত নিয়ন্ত্রন করতে পারে। এর সাথে সাথে পুরুষের সুবিধা হচ্ছে সে ইচ্ছামত খুব সহজে নারীর “জি স্পট” এ স্পর্শ করতে পারে এবং হাত দিয়ে নারীর ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস বা ভগ্নাংকুরে ঘর্ষণ করে নারীকে ইচ্ছামত মজা দিতে পারে। নারী নিজেও নিজের ভগ্নাংকুরে ইচ্ছামত হাত দিয়ে ঘর্ষণ করতে পারে। এতে নারীর খুব দ্রুত অর্গ্যাজম হতে পারে।
ডগি স্টাইল প্রয়োগের কৌশল
১. মেয়ে দুই হাত এবং দুই হাঁটুর উপর ভর করে উপুড় হবে। চতুষ্পদী প্রাণীর মত।
২. পুরুষ পিছনে দুই বা এক হাঁটুর উপর ভর করে দাঁড়াবে।
৩. পুরুষ এক বা দুই হাতে নারীর কোমর জড়িয়ে ধরবে।
৫. এবার পুরুষাঙ্গ যোনীর মধ্যে প্রবেশ করান।
৪. এরপর দুজনই দুজনের সাথে মিল রেখে সামনে পিছনে কোমর দোলাতে শুরু করবেন।
৫. মাঝে মাঝে স্পিড বাড়ান আবার মাঝে মাঝে কমিয়ে দিন। এতে সেনসেশন বেশি হবে।
৬. পুরুষ বা নারী এক হাতে ভগ্নাংকুর বা ক্লাইটরিসে ঘর্ষণ করুন। এতে সেনসেশন দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
২. গার্ল অন টপঃ এই পদ্ধতি রিভার্স কাউগার্ল পদ্ধতির মতই। কিন্তু এই পদ্ধতিতে নারীর মুখ আর পুরুষের মুখ একই দিকে থাকবে। এই পদ্ধতির সবচে বড় সুবিধা হল ভগ্নাঙ্কুর বা ক্লাইটরিস এ খুব সহজে পেনিস স্পর্শ করতে এবং ঘষা খেতে পারে। এজন্যে মেয়ের অর্গ্যাজম খুব তাড়াতাড়ি আসে।

গার্ল অন টপ প্রয়োগের কৌশল
১. প্রথমে পা ছড়িয়ে বসুন বা শুয়ে পড়ুন।
২. এরপর আপনার মেয়ে সঙ্গীকে আপনার উপরে বসান। সে হাঁটু গেড়ে পা ভাজ করে বসবে।
৩. মেয়ের মুখ আপনার মুখের দিকে থাকবে।
৪. পুরুষাঙ্গ যোনীতে প্রবেশ করান।
৫. এবার মেয়ে ঘোড়া চড়ার ভঙ্গিতে উঠানামা করবে।
৬. আপনিও নিচে থেকে উপরের দিকে পুশ (Push) দিন।
৭. মেয়ের প্রথমদিকে উঠানামা করতে অসুবিধা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি তার হিপ/পশ্চাৎদেশ ধরে তাকে উঠানামা করতে সাহায্য করুন। কিছুক্ষন পরেই দেখবেন ছন্দ চলে এসেছে।
উপরোক্ত দুটি পজিশনের মাধ্যমে সহজেই একটি মেয়েকে অর্গ্যাজম দেয়া সম্ভব।

ঘরে বসে লিঙ্গ বরো করুন মাত্র সহজ ৩টি কাজ করে

পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে । corpora cavernosa নামের পাইপ সদৃশ গহবর টিতে কি পরিমাণ রক্ত এসে চাপ সৃষ্টি করে সেটাই পুরুষাঙ্গের বিশালত্ব এবং ক্ষুদ্রত্ব নিয়ন্ত্রক । পুরুষাঙ্গ একটি মাংসপেশি । অন্য সব মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়াতে হবে । আর ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে ।



পুরুষাঙ্গ বড় করার ৩টি প্রাকৃতিক উপায়:-

কিছু কিছু পেনাইল সার্জারির প্রচলন বিদেশে আছে ।তবে তা স্থায়ী কোনকিছু নয় । পেনিস পাম্প এর প্রচলন ও আছে । কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কিছু আর নেই ।ব্যায়ামের প্রসঙ্গে আসি…৩ ধরনের ব্যায়াম আছে। এগুলো হলো:

১. শেকিং
২.জেল্কিং
৩.স্ট্রেচিং

১. শেকিং:-

১.প্রথমে আপনার পেনিস টাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)
২.এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন
৩.আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর গতি বাড়ান
৪.এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান
৫.মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে
৬.ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
৭.তারপর আবার করুন
৮.এভাবে দিনে দুইবার করুন
৯. এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে ।ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না
১০. এটা করার সময় যদি হস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা ।
১১. যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায়
তাহলে থামুন । উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন
১২. এটা করলে আপনার পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বাড়বে ।
১৩. একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন । বাদ দেবেন না ।

২.জেল্কিং:-

১.প্রথমে পেনিস কে পানিতে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন ।
২.এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তেল জাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন ।
৩. এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়)
৪. এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীর সাহায্যে ”ok” সাইন এর মত করুন
৫.এবার এই ””ok” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন( একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)
৬. এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন
৭. জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে । উল্টা দিকে করবেন না ।
৮.এভাবে ৩০-৪০ বার করুন । দিনে দুইবার ।
৯. এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে ।
১০.মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে
১১.ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
১২. এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে । ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না
১৩. এটা করার সময় যদি হস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা ।
১৪.. যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন ।উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন
১৫. এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে । এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে । রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।

কী খেলে ২-৩ মিনিটে বীর্যপাতের হাত থেকে মুক্তি পেয়ে-সারারাত সহবাস করতে পারবেন বিস্তারিত

শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি পূরণে আমরা প্রতিদিনই অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু সবাই জানি কি কোন ধরনের খাবার আমাদের উত্তেজনা বাড়াতে সক্ষম? সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে।

আর তা আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন সহবাস ইচ্ছা এবং পারফরমেন্সের জন্য জরুরি। আপনি সহবাস মিলনের মুডে আছেন কিনা তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার খাদ্য। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দৈনন্দিন খাদ্য সম্পর্কে যা আপনার শরীরে উত্তেজনা পাওয়ার বাড়ায় বহুগুণ।

দুধ :বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার সহবাসজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে উত্তেজনা হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। 

তবে সগুলিকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।
ঝিনুক :আপনার সহবাসজীবন আনন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং লিবিডো বা সহবাস-ইচ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক সহবাসজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।


পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক মাপ কত হওয়া উচিত?

সঠিক মাপ ও স্বাস্থবান পুরুষাঙ্গ পুরুষের পুরুষত্বের পরিচয় বহন করে। আর বর্তমান যুগে বহু পুরুষেরই পুরুষাঙ্গের আকার নিয়ে সংশয় রয়েছে। আর তাই আজ আপনি জানবেন পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক মাপ কত হওয়া উচিত?  

সম্প্রতি এক গবেষণায় পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক আকার কতো, তা জানার জন্যঅনুসন্ধান করা হয়।এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ১৫ হাজার পুরুষকে। আর এ গবেষণার পর সহজেই নিজের পুরুষাঙ্গের আকারটি সঠিক কি না, তা মিলিয়ে নেওয়া যাবে।  গবেষণাটি করেছে লন্ডনের কিংস কলেজ ও যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথকেয়ার সার্ভিসেস (এনএইচএস) ট্রাস্ট। 

এ গবেষণায় বহু পুরুষের পুরুষাঙ্গের আকার নিয়ে সংশয় দূর হবে বলে মনে করছেন তারা।  গবেষণায় জানা যায়, পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় গড়ে ৩.৬ ইঞ্চি আকারের থাকে। তবে তা টানলে তা গড়ে ৫.২ ইঞ্চিতে দাঁড়ায়। এ ছাড়াও এর পরিধি হয় ৩.৭ ইঞ্চি।

 গবেষকরা জানিয়েছেন, উত্থিত হলে তার আকার পরিবর্তিত হয়ে দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় ৫.১ ইঞ্চি। সে সময় এর পরিধি দাঁড়ায় ৪.৫ ইঞ্চি। এ গবেষণার জন্য বহু জাতি ও ভিন্ন বয়সের পুরুষের পুরুষাঙ্গের মাপ নেওয়া হয়। তারপর তাদের মাপের গড় হিসাবে এটি পাওয়া যায়। 

 গবেষকরা জানিয়েছেন, অনেকেরই মনে পুরুষাঙ্গের সঠিক আকার নিয়ে সংশয় থাকে। এরপর থেকে তারা এজন্য চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করার আগে নিজেরাই বিষয়টি মেপে নিতে পারবেন, যে তা স্বাভাবিক কি না।

মিলনের সময়ে কেমন লাগে মেয়েদের? শুনেন এক মেয়ের অনুভূতির কথা!

যৌন মিলনে মহিলাদের অনুভূতি ব্যথা দায়ক, অর্থাৎ যৌন মিলনের কালে একজন নারী ব্যথা অনুভব করতেই পারেন। তবে সেটা কখনোই সব ক্ষেত্রে নয়। কিছু বিশেষ বিশেষ ঘটনা ও পরিস্থিতিতে নারিরে যৌন মিলনে ব্যথা পেতে পারেন বা যৌন মিলন তাঁদের কাছে কষ্ট দায়ক হতে পারে। তেমনই কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো।

১) প্রথম যৌন মিলনের সময় সকল নারীই কমবেশি ব্যথা পাবেন। এই ব্যথাটা সাময়িক, তবে এটা পেতেই হয়। এটা মূলত হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। তবে যৌন মিলন ছাড়া অন্য কোন কারণে হাইমেন ছিঁড়ে গেলেও একই ব্যথা পাবেন নারী।

২) যৌন মিলনের কালে অনেক নারীর যোনিতেই পর্যাপ্ত তরল জমা হয় না , যা যোনিতে পুরুষাঙ্গের প্রবেশ সহজ করে। যোনিতে পিচ্ছিল ভাব পর্যাপ্ত না হলে যৌন মিলনের সময় ব্যথা অনুভব করবেন নারী।

৩) মেনোপজ, অর্থাৎ পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাবার পর নানান কারণে যৌন মিলনে ব্যথা অনুভব করতে পারেন নারী।

৪) যদি সঙ্গীর পুরুষাঙ্গটি যোনির ধারণ ক্ষমতার তুলনায় বেশি বড় ও মোটা হয়, তবে যৌন মিলনে ব্যথা পেতে পারেন নারী।

৫) এছাড়াও পিরিয়ড কালে যৌন মিলনে ব্যথা পান অনেক নারী। নানান রকম অসুখের কারণেও ব্যথার অনুভব হতে পারে।

তবে মোদ্দা কথা এই যে, যৌনমিলন একটি আনন্দময় অভিজ্ঞতা। কোন সমস্যা না থাকলে যৌন মিলনে ব্যথা পাবার ঘটনা ঘটে না। প্রথম মিলনের সময়েই একটু ব্যথার অনুভূতি হবে। এটা বাদ দিলে সুস্থ ও সাধারণ যৌন মিলনে ব্যথা বা ভয়ের কিছুই নেই।

জেনে নিন, কতদিন পরপর হস্তমৈথুন করলে কোনো সমস্যা হবে না

হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই নয়, অভ্যাসটি এক সময় অনেকের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তুলে। 

হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়- মানসিক সমস্যা ও শারীরিক সমস্যা:

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে:
অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না।।
বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে Male infertility দেখা দেয়। অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।

বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরও অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীরদুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
চোখের ক্ষতি হয়।
স্মরণ শক্তি কমে যায়।
মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।
শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।
শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন।
হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন

দাঁত কে ভালোবাসেন নিশ্চয়ই তবে দেখুন দাঁত ক্ষয় রোধের চার উপায় || Four ways to prevent tooth decay



সুস্থ সবল দেহের জন্য দাঁত ও মাড়ি তথা মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখা একান- প্রয়োজন। দাঁত ও মুখের ভেতরের স্বাস্থ্যকে অবহেলা করে নিরোগ জীবন আশা করা যায় না। 
মুখ ও দাঁতের যত্নে করণীয় উপদেশ, সবার জন্য সাধারণ উপদেশ: 

০ প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ঘুমাবার আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে ওপরের দিকে এবং দাঁতের ভেতর দিকেও মাজবেন। 


০ ফ্লুরাইড দেয় যে কোনো টুথপেস্ট দাঁতের জন্য উপকারী। দু-তিন মাস অন-র টুথপেস্ট ও ব্রান্ড বদলাবেন, কারণ বিভিন্ন পেস্টে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে। 

০ যেসব জায়গা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব নয় সেসব জায়গায় ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করবেন। 

০ কয়লা, গুল, টুথ পাউডার, ছাই, মাটি, গাছের ডাল ইত্যাদি ব্যবহার নিষেধ। 

০ অত্যধিক পান-সুপারি খাবেন না- এতে দাঁত ক্ষয় হয়ে যায়। 

০ বিড়ি-সিগারেট খাবেন না- এতে মুখ ও দাঁতের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

০ বিশেষ বিশেষ খাদ্য যেমন-পাউরুটি, বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স, আইসক্রিম ইত্যাদি খাওয়ার পর উত্তমরূপে দাঁত পরিষ্কার করবেন। 

০ ঘুমানোর আগে এবং খাবারের মাঝে কখনো বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স খাবেন না, আর খেলেও ভালো করে দাঁত পরিষ্কার করে ফেলবেন। 

০ হাঁ করে ঘুমানোর অভ্যাস হলে তা পরিহার করবেন, কারণ হাঁ করে ঘুমানোর ফলে মুখে ও দাঁতের রোগ বেড়ে যায়। 

মা ও শিশুদের জন্য উপদেশ: 
০ মায়ের দুধ শিশুদের শরীর ও দাঁতের আদর্শ খাদ্য। যেসব মা শিশুদেরকে ফিডার দিয়ে দুধপান করান, তারা একই নিপল দীর্ঘদিন ব্যবহার করবেন না। 

ঘুমের মধ্যে শিশুদেরকে কোনোক্রমেই ফিডার দেবেন না; দিলে দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি হবে। দেড় থেকে দুই বছরের শিশুদেরকে ফিডার ছাড়িয়ে পেয়ালায় দুধপান করার অভ্যাস করান। 

০ সময়মতো আপনার ছেলে-মেয়েদের দুধের দাঁত ফেলে দেবেন। নচেত স্থায়ী দাঁত বাঁকা-ত্যাড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। 


০ শিশু-কিশোর-কিশোরী যদি কোনো কারণে আঙুল চোষার অভ্যস্থ হয় সে ক্ষেত্রে ওই অভ্যাস রোধ করতে হবে। অপরাগতায় ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিন। নতুবা দাঁত আঁকা-বাঁকা, উঁচু নিচু ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। এ ছাড়া মুখের ও চোয়ালের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত ও বেমানান হতে পারে এবং মুখশ্রীর গঠন ব্যাহত হতে পারে। 

০ আঁশালো ও শক্ত খাদ্য যেমন-গাজর, পেঁয়ারা, আমড়া, আখ, আনারস, নাশপাতি, আপেল, নারকেল ইত্যাদি দাঁত ও মাঢ়ি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। উপরন- চোয়ালের স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে। 

০ লেবু, আমলকী, কমলা, টমেটো ও বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে। ভিটামিন সি দাঁতের ও মাড়ির জন্য উপকারী। 

০ গর্ভকালীন মায়েরা টেট্রাসাইক্লিন জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। কারণ এটি শিশুর দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি করে। শিশু জন্মানোর পরেও শিশুকে ওই জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক ১২ বছর পর্যন্ত দেবেন না। কারণ এতে স্থায়ী দাঁতের ক্ষতি হবে। 

প্রতিরোধ: দাঁত নষ্ট হয় শুধু আমাদের বদ অভ্যাস এবং অনিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করার কারণে। তবে এ কথা সত্য যে, সবারই রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা সমান থাকে না। যারা নিয়মিত দাঁতের যত্ন করেন ও দাঁত নিয়মিত পরীক্ষা করান তারাই ভাগ্যবান। বছরে অন্তত: দু’বার একজন অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের কাছে মুখ ও দাঁত পরীক্ষা করানো ভালো। কারণ দন্তক্ষয় বা ডেন্টাল ক্যারিজ প্রাথমিক অবস্থায় নির্ণয় করা গেলে চিকিৎসা (ফিলিং) করিয়ে দীর্ঘদিন দাঁতটি বাঁচানো সম্ভব। তেমনি মাঢ়ির রোগ (দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত পড়া) ও প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে স্কেলিং করালে দাঁত নড়ে না বা ফেলে দিতে হয় না। যাদের দাঁত ইতোমধ্যে নষ্ট হয়ে গেছে তাদের মনে রাখা উচিত দেহের কোনো অংশের যত্ন নেয়ার দরকার বা প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় না। অস্বাভাবিক দাঁতকে যে ভাবেই হোক চিকিৎসা করিয়ে টিকিয়ে রাখাই শ্রেয়। আজকাল চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে দন-চিকিৎসার প্রয়োগ ও প্রসার অনেক গুণে বেড়ে গেছে। তাই একটি মূল্যবান দাঁতকে ফেলে দেয়ার আগে একটু ভেবে দেখা দরকার নয় কি?

মাথায় নতুন চুল গজানোর দারুন এক সহজ উপায় ! জানেন কি


আজকাল চুল পড়ে যাওয়া, চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যা কমবেশি সকলেরই আছে। এত কিছু করেন, তবু যেন চুলগুলোকে রক্ষা করা যায় না। আর ফলাফল হচ্ছে অকালে চুল পড়ে টেকো হয়ে যাওয়া। আপনার সাধের চুলগুলোকে কীভাবে বাঁচাবেন? কীভাবে মাথায় নতুন চুল গজাবেন? সমাধান আছে হাতের নাগালেই। আপনার মাথায় চুল গজাতে সাহায্য করবে একটি সাধারণ ও অল্প মূল্যের তেল। শুধু চুল নয়, চোখের পাপড়ি আর ভ্রু ঘন করতেও এই তেল দারুণ কার্যকরী! হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। আমরা বলছি ক্যাস্টর অয়েলের কথা। ক্যাস্টর অয়েল কোন অপরিচিত জিনিস নয়, বরং অনেকেই চেনেন। কিন্তু এটা জানেন না যে নতুন চুল গজাতে এই তেল দারুণ উপকারী। ক্যাস্টর অয়েলে আছে রিসিনোলেইক এসিড যা নতুন চুল, ভ্রু, চোখের পাপড়ি গজাতে অত্যন্ত সহায়ক। এছাড়াও চুলের রুক্ষ্মতা দূর করে চুলকে মোলায়েম করে তুলতে সহায়তা করে এই তেল। 

কীভাবে ব্যবহার করবেন? ক্যাস্টর অয়েল একটানা ব্যবহার করলে হবে না, করতে হবে নিয়ম মেনে। সপ্তাহে একদিন করে টানা ৮ সপ্তাহ ব্যবহার করুন এই তেল। ক্যাস্টর অয়েল মধুর মত ঘন, প্রথম প্রথম একটু অসুবিধা হতেই পারে। ব্যবহার করার পদ্ধতি বেশ সোজা। ক্যাস্টর অয়েল নিন, এতে যোগ করতে পারেন একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ভেতরকার তরল। চুল লম্বা হলে একাধিক ক্যাপসুল দিন। এরপর এত তেল রাতে ঘুমাবার আগে ভালো করে মাথায় মাখুন। বিশেষ করে চুলের গোঁড়ার ত্বকে ম্যাসাজ করে লাগান। সারারাত এই তেল চুলে থাকতে দিন। সকালে শ্যাম্পু করে ফেলুন। কোন বাড়তি কন্ডিশনার লাগবে না। 

কোথায় পাবেন, কেমন দাম? যে কোন ফার্মেসীতে ও সুপারশপে ক্যাস্টর অয়েল পাবেন আপনি। দেশি-বিদেশি দুই রকমই পাওয়া যায়। দেশি তেলগুলো দামে বেশ সস্তা। মোটামুটি ১০০ টাকার কমে আপনি এক বোতল পাবেন যা ব্যবহার করতে পারবেন ১ মাস! বিদেশি গুলোর দাম একটু বেশি। মানও একটু ভালো। তাহলে আর দেরি কেন, চুলের জন্য বাড়তি চর্চা শুরু করে যাক আজই। পাতলা হয়ে যাওয়া চুলগুলো আবার হয়ে উঠুক ঘন। (যাদের বংশগত কারণে বা কোন অসুখের জন্য টাক পড়ছে, তাঁদের ক্ষেত্রে আসলে কোন চিকিৎসাই কাজে দেবে না। প্রয়োজন আগে অসুখের চিকিৎসা। যাদের চুল পড়ছে স্ট্রেস, যত্নের অভাব, ভুল প্রসাধন ইত্যাদি কারণে; তাঁদের ক্ষেত্রে ক্যাস্টর অয়েল খুব ভালো কাজে দেবে।

পেটে গ্যাসের সমস্যা হলে কি খাবেন ও কি খাবেন না


সাইট্রাস বা লেবু জাতীয় ফলের বিশেষ দুর্নাম রয়েছে 
বুকজ্বালার পেছনে। খালি পেটে সরাসরি টক কিছু খুব একটা বেশি খাওয়া ঠিক হবে না। লেবুতে রয়েছে এসিড যা পাকস্থলির এসিডের সাথে মিলে এসিডিটির কস্ট বাড়িয়ে দেবে। বাঙালীরা এমনিতেই মশলা যুক্ত খাবার পছন্দ করি। এসিডিটির হাত থেকে বাঁচতে না হয় পেয়াজ, রসুন, মরিচ বা গোল মরিচ একটু কমই খাই। এসব মশলা বুক জ্বালা বাড়ানোর মহৌষধ!

 টমেটোকে হয়তো বেশীরভাগ মানুষই নিরাপদ বলে মনে করবো কিন্তু দেখা গেছে টমেটো সস বা অধিক টমেটো সহকারে রান্না খাবারে বুক জ্বালা বাড়তে পারে। আমিষের মাঝে অল্প চর্বি যুক্ত খাবারই উত্তম। মাছ খেতে পারেন ইচ্ছামতো। মুরগী বেছে নিতে পারেন। সমস্যা সেই গরু-খাসিতে। এগুলোর ব্যাপারে সতর্ক হোন। মিস্টি পছন্দ? চকোলেট খেতে ভালবাসেন? সতর্ক হতে হবে এর ব্যাপারে। চকোলেটেরও রয়েছে বদনাম এসিডিটির পেছনে। খেতে হবে কম করে। একবারে বেশি করে খেলে এসিডিটির প্রকোপ বাড়ে।

 রাতে ঘুমাতে যাবার বেশ কয়েক ঘন্টা আগেই সেরে ফেলুন নৈশভোজ। না হলে ঘুমের মাঝে বুক জ্বালা করতে পারে। কফি; শক্তি জোগাতে যার জুড়ি নেই। সাবধান থাকতে হবে কফির ক্ষেত্রেও। দিনে এক বা দুকাপ কফিতে মানা নেই তবে এর বেশি পান করলে এসিডিটি আপনাকে নাও ছাড়তে পারে। 

কার্বোনেটেড বেভারেজ বা কোল্ড ড্রিঙ্ক, খুবই খারাপ পানীয়। বুক জ্বালাপোড়া করার পেছনে অতিরিক্ত কোল্ড ড্রিঙ্কস পানের অবদান অনেক।

 খুব কম বাংলাদেশিই মদ পান করেন। যারা করে থাকেন তারা মনে রাখবেন মদ পানে এসিডিটি বাড়ে। জেনে নেবো এসিডিটির হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজনীয় বন্ধু খাবারের নামঃ সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন চিড়া, দই, ওটমিল। ফল খেতে পারেন পাকা কলা, ফুটি বা বাঙ্গি। চিড়া, মুড়ি এগুলোরও রয়েছে এসিড শুষে নেওয়ার ভালো ক্ষমতা। তেল, ভাজি পোড়া যত পারুন কম খান। 

বাইরের সুস্বাদু খাবার দেখলেই খেতে চাওয়ার ইচ্ছা সামলাতে হবে। আমিষের মাঝে ডিম বা মাছে কোন সমস্যা নেই। মুরগী নিয়েও কোন আপত্তি করেন না ডাক্তাররা। গরু-খাসী খেতে হলে যথাসম্ভব তেল বাদ দিয়ে রান্না করতে হবে। সালাদ যদি হয় টমেটো বা পিয়াজ ছাড়া তবে খেতে পারেন যত খুশি। ভেষজ উদ্ভিদ ঘৃতকুমারী আমাদের খুব পরিচিত একটি নাম। ঘৃতকুমারীর শরবতের সুনাম রয়েছে বুকের জ্বালা পোড়া কমাতে। পানীয়ের মাঝে নিতে পারেন লেবু বা কমলা ছাড়া আপেল জুস, ম্যাঙ্গো জুস, বেরি জুস। 

কোল্ড ড্রিঙ্কস বাদ দিয়ে পান করুন পানি বা হারবাল চা। ফুলকপি, পাতাকপি, আলু, ব্রুকলি, শালগম, লাউ, কুমড়া, সবুজ বিভিন্ন শাক প্রভৃতি সবুজ সবজি খেতে পারেন নির্দ্বিধায়। দুধে সমস্যা না থাকলেও দুগ্ধজাত মাখন, ঘি নিয়ে ঝামেলা আছে। মাখন, ঘি, পনির খেলে হিসাব রেখে খাবেন। 

খুব সাধারণ প্রতিদিনের সমস্যা এই এসিডিটি বা বুক জ্বালা। খাবার গ্রহনে একটু সচেতন হলেই আমরা পারি অনেকটা মুক্ত থাকতে এই সমস্যা থেকে। নিজেকেই খেয়াল করতে হবে কোন বিশেষ খাবারে বুক জ্বালা বাড়ছে, সেসব খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। যখন তখন এন্টাসিড চোষার প্রয়োজন ও তেমন একটা পড়বে না আর।

দৈনিক ব্যবহারে ভালোভাবে ব্রেস্ট টাইট এবং নিখুঁত তৈরি করুন skin tightening

অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী অতি পরিচিত একটি উদ্ভিদের নাম।  এই পাতাটি রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে আদিকাল থেকে। বহুগুণে গুণান্বিত এই উদ্ভিদের ভেষজ...